Atal Pension Yojana In Bengali 2024: আপনি চাকরি না করেও প্রতিমাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের পেনশন পেতে পারবেন। যে সমস্ত লোক চাকরি করেনা ছোটখাটো কাজ করে জীবনযাপন করে তাদের উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় সরকার অটল পেনশন যোজনা (APY) শুরু করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে আপনি ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার পর মাসে মাসে পেনশন পাবেন। অটল পেনশন যোজনায় কি কি সুবিধা রয়েছে? করা করা আবেদন করতে পারবেন? এই প্রকল্পে আপনাকে কতো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে? এবং কিভাবে আবেদন করবেন এই নিয়েই আজকের এই নিবন্ধ।
অটল পেনশন যোজনা কি? (Atal Pension Yojana)
অটল পেনশন যোজনা দ্বারা সরকারি চাকরি বা কোনো স্বীকৃত সংস্থায় চাকরি না করা ব্যাক্তিদের পেনশন প্রদান করা হয়। এই প্রকল্পটি সর্বপ্রথম ১ জুন ২০১৫ সালে ভারত সরকার দ্বারা শুরু করা হয়েছিল। এখন থেকে পেনশন পাওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ধারাবাহিক ভাবে বিনিয়োগ করতে হবে। এরপর আপনার যখন ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হবে তখন আপনি প্রতিমাসে ১০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত পেনশন পাবেন। এই প্রকল্পটির ছোট দোকান বা ব্যাবসায়ী, ড্রাইভার, চাষী অর্থাৎ অল্প রোজগার সম্পন্ন ব্যাক্তিদের অবসর জীবনে আর্থিক সহায়তা প্রদান করাই মূল উদ্দেশ্য।
কারা কারা আবেদন করতে পারবেন? (Eligibility of Atal Pension Yojana)
অটল পেনশন যোজনা (Atal Pension Yojana) প্রকল্পে আবেদন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের ব্যক্তিরাই এই পরাকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কোনো রকম সরকারি চাকরি বা কোনো স্বীকৃত সংস্থায় চাকরি করলে এখানে আবেদন করতে পারবেন না। অটল পেনশন যোজনা শুধুমাত্র তাদের জন্য যাদের ইনকাম ট্যাক্স দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। অর্থাৎ শুধুমাত্র নিম্ন আয় সম্পন্ন ব্যক্তিরাই এতে আবেদন করতে পারবেন। যেমন আপনি যদি একজন কৃষক, ছোট ব্যাবসায়ী, রিক্সা চালক বা এই ধরেনের কম রোজগারের কাজ করে জীবনযাপন করছেন তাহলেই আবেদন করতে পারবেন।
মাসে কতো টাকা পেনশন পাবেন?
অটল পেনশন যোজনা (Atal Pension Yojana) প্রকল্পের সাবস্ক্রাইবার হবার পর আপনাকে ধারাবাহিকভাবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। এরপর আপনার ৬০ বছর পূর্ণ হলে প্রতিমাসে আপনি পেনশন পাবেন। এখানে প্রাইমাসে ১০০০ টাকা, ২০০০ টাকা, ৩০০০ টাকা, ৪০০০ টাকা এবং ৫০০০ টাকা পেনশনের বিকল্প রয়েছে। যখন আবেদন করবেন তখন আপনার পছন্দ মত পেনশনের পরিমাণ বেছে নিতে পারবেন। এখানে বেশি পেনশনের জন্য বেশি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। কতো টাকা বিয়োগ করলে কতো পেনশন পাবেন তা নিচে ছকের মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে।
অটল পেনশন যোজনার সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য (Benifit of Atal Pension Yojana)
এই প্রকল্পের অধীনে আপনি একাধিক সুবিধা পাবেন। আপনি চাকরি না করেও ৬০ বছর পর নিয়মিত পেনশন পাবেন। ৬০ বছর পূর্ণ হবার গেই আপনি চাইলে এই প্রকল্প বন্ধ করতে পারবেন। আপনি আপনার পরিবারের বা আপনার প্রিয় কাউকে নমিনি রাখতে পারবেন। এছাড়াও বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যেগুলি নিচে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে –
- নিয়মিত পেনশন: এই প্রকল্প সাবস্ক্রাইব করার ফলে আপনি অবাসর জীবনে নিয়ায়মিত পেনশন পাবেন। এর পরে অবাসার জীবনে আপনি স্বনির্ভর থাকতে থাকতে পারবেন।
- পেনশনের একাধিক বিকল্প: আপনি প্রতিমাসে ১০০০, ২০০০, ৩০০০, ৪০০০ এবং ৫০০০ টাকা পেনশনের বিকল্প পাবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে বেশি পেনশনের জন্য বেশি টাকা জমা করতে হবে।
- কিস্তি জমার একাধিক বিকল্প: আপনি অটল পেনশন যোজনা তে কিস্তি জমা করার জন্য একাধিক বিকল্প পাবেন। মাসিক, ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিক ভিত্তিতে কিস্তি জমা করতে পারেন।
- কিস্তির পরিমাণ পরিবর্তন: এই স্কিন চলাকালীন আপনি আপনার কিস্তির পরিমাণ পরিবর্তন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি খিস্তি কমালে কম পেনশন পাবেন এবং কিস্তি বাড়ালে বেশি পেনশন পাবেন।
- স্বয়ংক্রিয় কিস্তি জমা: Atal Pension Yojana-তে আপনাকে প্রতিমাসে গিয়ে কিস্তি দিতে হবে না। এই স্কিম সাবস্ক্রাইব করার পর স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে কিস্তির টাকা কেটে নেওয়া হবে।
- নমিনির সুবিধা: যদি আপনার মৃত্যু ৬০ বছরের পূর্বে হয়ে এক্ষেত্রে এই স্কিমের সুবিধা আপনার নির্বাচন করার নমিনি পাবেন। পরোক্ষভাবে আপনার নির্বাচন করা নবীনিকে আর্থিক সহায়তা করা হবে।
- স্কিম বন্ধ করার সুবিধা: আপনি যদি ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই এই স্কিন বন্ধ করতে চান তাহলে বন্ধ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র আপনার জমা করা টাকায় আপনি ফেরত পাবেন। ক্যান্সার, কিডনি ব্যর্থতা, গুরুতর হৃদরোগ ইত্যাদির ক্ষেত্রে আপনি এই স্কিম বন্ধ করতে পারেন।
- কর ছাড়: ধারা 80CCD (1B) ধারা 80 CCD(1b) এর অধীনে, এই প্রকল্পে টাকা বিনিয়োগ করলে কর ছাড় পাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: অনলাইনে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিন মাত্র ২ মিনিটে, জেনেনিন সম্পূর্ন পদ্ধতি।
আরও পড়ুন: UPStock অ্যাপ থেকে এইভাবে বিনামূল্যে ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলুন।
অটল পেনশন যোজনার অসুবিধা (Disadvantage of Atal Pension Yojana)
অটল পেনশন যোজনার যেকোন অনেক সুবিধা রয়েছে, তেমনি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। যেগুলি আবেদন করার আগে আপনার জানা আবশ্যক।
অটল পেনশন যোজনার অসুবিধা ~
- প্রকল্প চলাকালীন বন্ধ করতে চাইলে শুধুমাত্র আপনার বিনিয়োগ করার টাকা ফেরত পাবেন। বাড়তি কোনো টাকা দেওয়া হবে না।
- পর পর ৬ মাস কিস্তি জমা না দিলে অ্যাকাউন্ট সিল করে দেওয়া হবে।
- একবছর টাকা জমা না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে।
- আপনি যদি কর্মচারীদের ভবিষ্যত তহবিল এবং বিবিধ বিধান আইন (১৯৫২ EPF), কয়লা খনি প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং বিবিধ বিধান আইন (১৯৪৮), সীমেনস প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাক্ট (১৯৬৬), আসাম চা বাগান ভবিষ্যত তহবিল এবং পেনশন তহবিল স্কিম আইন (১৯৫৫), জম্মু ও কাশ্মীর কর্মচারী ভবিষ্য তহবিল আইন (১৯৬১) বা অন্য কোন সংবিধিবদ্ধ সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্পের উপভক্তা হন তাহলে আবেদন করতে পারবেন না।
কিভাবে আবেদন করবেন?
আপনারা যেকোনো সরকারি ব্যাঙ্ক বা বেশ কিছু প্রাইভেট ব্যাঙ্কে থেকে আটল পেনশন যোজনার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার জন্য আপনাকে নিকটবর্তী ব্যাঙ্কের শাখায় জযেহেতু আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কিস্তির টাকা কেটে নেওয়া হবে, তাই যে ব্যাংক থেকে আপনি অটল পেনশন যোজনার জন্য আবেদন করতে চান, ওই ব্যাঙ্কে আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্ট থাক প্রয়োজন। অটল পেনশন যোজনা সাবস্ক্রাইব করার জন্য অ্যাকাউন্ট নাম্বার, আধার নম্বর এবং মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। আবেদন করার সময় আপনাকে কিস্তির টাকা কাটার তারিখ এবং মাসিক, ত্রৈমাসিক নাকি অর্ধবার্ষিক কিস্তি দিতে চান সেটি নির্বাচন করতে হবে।
কতো টাকা বিনিয়োগ করতে হবে?
এখানে আপনাকে ১৮ বছর বয়স থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে অটল পেনশন যোজনা সাবস্ক্রাইব করে বিনিয়োগ করতে হবে। এখানে আপনি যত কম থেকে বিনিয়োগ করবেন আপনার মাসিক কিস্তি তত কম লাগবে। এবং আপনি যদি বেশি বয়সে আবেদন করেন তাহলে আপনার মাসিক কিস্তির পরিমাণ বাড়বে। এছাড়াও আপনি যদি মাসিক কিস্তি দেন তাহলে আপনার কম টাকা লাগবে, এবং যদি ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিক কিস্তি দেন সে ক্ষেত্রে আপনার বেশি টাকা লাগবে। ৬০ বছর বয়সের পর আপনি যদি ১০০০ টাকা পেনশন পেতে চান, তাহলে আপনার কিস্তির পরিমাণ কম হবে। বেশি পেনশন পেতে চাইলে আপনাকে কিস্তির পরিমাণও বাড়াতে হবে। প্রতিমাসে ১০০০ টাকা, ২০০০ টাকা, ৩০০০ টাকা, ৪০০০ টাকা এবং ৫০০০ টাকা পেনশনের জন্য আপনাকে মাসিক, ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিক ভিত্তিতে কত টাকা কিস্তি পড়বে? তা নিচের ছকে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
কিস্তি জমা না করলে কি হবে?
কোনো কারণে আপনি আপনি যদি কোনো মাসে কিস্তি জমা করতে না পারেন, তাহলে অল্প কিছু জরিমানা দিয়ে আপনি অটল পেনশন যোজনা চালিয়ে যাতে পারবেন। পর পর ৬ মাস টাকা জমা করলে আপনার অ্যাকাউন্ট সিল করে দেওয়া হবে। ১ বছর টাকা জমা না দিলে অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে এবং ২ বছর টাকা জমা না দিলে অ্যাকাউন্ট একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে।
আপনি যদি কোনো মাসে টাকা জমা না করেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে পরের মাসে কতো টাকা জরিমানা দিতে হবে? তা নিচের তালিকায় দেওয়া হলো –
- কিস্তির পরিমাণ ১০০ টাকা পর্যন্ত হলে – প্রতিমাসে ১ টাকা জরিমানা লাগবে।
- কিস্তির পরিমাণ ১০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে হয় তাহলে – প্রতিমাসে ২ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
- কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে হলে – প্রতিমাসে ৫ টাকা জরিমানা লাগবে।
- কিস্তির পরিমাণ ১০০০ টাকার বেশি হলে – প্রতিমাসে ১০ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
মাসে ১০০০ টাকা পেনশনের জন্য কিস্তির পরিমাণ –
অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স | মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ | আর্ধ বার্ষিক কিস্তির পরিমাণ |
---|---|---|---|
১৮ বছর | ৪২ টাকা | ১২৫ টাকা | ২৪৮ টাকা |
১৯ বছর | ৪৬ টাকা | ১৩৭ টাকা | ২৭১ টাকা |
২০ বছর | ৫০ টাকা | ১৪৯ টাকা | ২৯৫ টাকা |
২১ বছর | ৫৪ টাকা | ১৬১ টাকা | ৩১৯ টাকা |
২২ বছর | ৬৯ টাকা | ১৭৬ টাকা | ৩৪৮ টাকা |
২৩ বছর | ৬৪ টাকা | ১৯১ টাকা | ৩৭৮ টাকা |
২৪ বছর | ৭০ টাকা | ২০৯ টাকা | ৪১৩ টাকা |
২৫ বছর | ৭৬ টাকা | ২২৬ টাকা | ৪৪৯ টাকা |
২৬ বছর | ৮২ টাকা | ২৪৪ টাকা | ৪৮৪ টাকা |
২৭ বছর | ৯০ টাকা | ২৬৮ টাকা | ৫৩১ টাকা |
২৮ বছর | ৯৭ টাকা | ২৮৯ টাকা | ৫৮২ টাকা |
২৯ বছর | ১০৬ টাকা | ৩১৬ টাকা | ৬২৬ টাকা |
৩০ বছর | ১১৬ টাকা | ৩৪৬ টাকা | ৬৮৫ টাকা |
৩১ বছর | ১২৬ টাকা | ৩৭৬ টাকা | ৭৪৪ টাকা |
৩২ বছর | ১৩৮ টাকা | ৪১১ টাকা | ৮১৪ টাকা |
৩৩ বছর | ১৫১ টাকা | ৪৫০ টাকা | ৮৯১ টাকা |
৩৪ বছর | ১৬৫ টাকা | ৪৯২ টাকা | ৯৭৪ টাকা |
৩৫ বছর | ১৮১ টাকা | ৫৩৯ টাকা | ১০৬৮ টাকা |
৩৬ বছর | ১৯৮ টাকা | ৫৯০ টাকা | ১১৬৯ টাকা |
৩৭ বছর | ২১৮ টাকা | ৬৬০ টাকা | ১২৮৭ টাকা |
৩৮ বছর | ২৪০ টাকা | ৭১৫ টাকা | ১৪১৬ টাকা |
৩৯ বছর | ২৬৪ টাকা | ৭৮৭ টাকা | ১৫৫৮ টাকা |
মাসে ২০০০ টাকা পেনশনের জন্য কিস্তির পরিমাণ –
অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স | মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ | অর্ধ বার্ষিক কিস্তির পরিমাণ |
---|---|---|---|
১৮ বছর | ৮৪ টাকা | ২৫০ টাকা | ৪৯৬ টাকা |
১৯ বছর | ৯২ টাকা | ২৭৪ টাকা | ৫৪৩ টাকা |
২০ বছর | ১০০ টাকা | ২৯৮ টাকা | ৫৯০ টাকা |
২১ বছর | ১০৮ টাকা | ৩২২ টাকা | ৬৩৭ টাকা |
২২ বছর | ১১৭ টাকা | ৩৪৯ টাকা | ৬৯০ টাকা |
২৩ বছর | ১২৭ টাকা | ৩৭৮ টাকা | ৮৪৯ টাকা |
২৪ বছর | ১৩৯ টাকা | ৪১৪ টাকা | ৮২০ টাকা |
২৫ বছর | ১৫১ টাকা | ৪৫০ টাকা | ৮৯১ টাকা |
২৬ বছর | ১৬৪ টাকা | ৪৮৯ টাকা | ৯৬৮ টাকা |
২৭ বছর | ১৭৮ টাকা | ৫৩০ টাকা | ১০৫০ টাকা |
২৮ বছর | ১৯৪ টাকা | ৫৭৮ টাকা | ১১৪৫ টাকা |
২৯ বছর | ২১২ টাকা | 632 টাকা | ১২৫১ টাকা |
৩০ বছর | ২৩১ টাকা | ৬৮৮ টাকা | ১৩৬৩ টাকা |
৩১ বছর | ২৫২ টাকা | ৭৫১ টাকা | ১৪৮৭ টাকা |
৩২ বছর | ২৭৬ টাকা | ৮২৩ টাকা | ১৬২৯ টাকা |
৩৩ বছর | ৩০২ টাকা | ৯০০ টাকা | ১৭৮২ টাকা |
৩৪ বছর | ৩৩০ টাকা | ৯৮৩ টাকা | ১৯৪৮ টাকা |
৩৫ বছর | ৩৬২ টাকা | ১০৭৯ টাকা | ২১৩৬ টাকা |
৩৬ বছর | ৩৯৬ টাকা | ১১৮০ টাকা | ২৩৩৭ টাকা |
৩৭ বছর | ৪৩৬ টাকা | ১২৯৯ টাকা | ২৫৭৩ টাকা |
৩৮ বছর | ৪৮০ টাকা | ১৪৩০ টাকা | ২৮৩৩ টাকা |
৩৯ বছর | ৫২৮ টাকা | ১৫৭৪ টাকা | ৩১১৬ টাকা |
মাসে ৩০০০ টাকা পেনশনের জন্য কিস্তির পরিমাণ –
অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স | মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ | অর্ধ বার্ষিক কিস্তির পরিমাণ |
---|---|---|---|
১৮ বছর | ১২৬ টাকা | ৩৭৬ টাকা | ৭৪৪ টাকা |
১৯ বছর | ১৩৮ টাকা | ৪১১ টাকা | ৮১৪ টাকা |
২০ বছর | ১৫০ টাকা | ৪৪৭ টাকা | ৮৮৫ টাকা |
২১ বছর | ১৬২ টাকা | ৪৮৩ টাকা | ৯৫৬ টাকা |
২২ বছর | ১৭৭ টাকা | ৫২৭ টাকা | ১০৪৬ টাকা |
২৩ বছর | ১৯২ টাকা | ৫৭২ টাকা | ১১৩৩ টাকা |
২৪ বছর | ২০৮ টাকা | ৬২০ টাকা | ১২২৮ টাকা |
২৫ বছর | ২২৬ টাকা | ৬৭৪ টাকা | ১৩৩৪ টাকা |
২৬ বছর | ২৪৬ টাকা | ৭৩৩ টাকা | ১৪৫২ টাকা |
২৭ বছর | ২৬৮ টাকা | ৭৯৯ টাকা | ১৫৮২ টাকা |
২৮ বছর | ২৯২ টাকা | ৮৭০ টাকা | ১৭২৩ টাকা |
২৯ বছর | ৩১৮ টাকা | ৯৪৮ টাকা | ১৮৭৭ টাকা |
৩০ বছর | ৩৪৭ টাকা | ১০৩৪ টাকা | ২০৪৮ টাকা |
৩১ বছর | ৩৭৯ টাকা | ১১২৯ টাকা | ২২৩৭ টাকা |
৩২ বছর | ৪১৪ টাকা | ১২৩৪ টাকা | ২৪৪৩ টাকা |
৩৩ বছর | ৪৫৩ টাকা | ১৩৫০ টাকা | ২৬৭৩ টাকা |
৩৪ বছর | ৪৯৫ টাকা | ১৪৭৫ টাকা | ২৯২১ টাকা |
৩৫ বছর | ৫৪৩ টাকা | ১৬৮১ টাকা | ৩২০৫ টাকা |
৩৬ বছর | ৫৯৪ টাকা | ১৭৭০ টাকা | ৩৫০৬ টাকা |
৩৭ বছর | ৬৫৪ টাকা | ১৯৯৪ টাকা | ৩৮৬০ টাকা |
৩৮ বছর | ৭২০ টাকা | ২১৪৬ টাকা | ৪২৪৯ টাকা |
৩৯ বছর | ৮৯২ টাকা | ২৩৬০ টাকা | ৪৬৭৪ টাকা |
মাসে ৪০০০ টাকা পেনশনের জন্য কিস্তির পরিমাণ –
অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স | মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ | অর্ধ বার্ষিক কিস্তির পরিমাণ |
---|---|---|---|
১৮ বছর | ১৬৮ টাকা | ৫০১ টাকা | ৯৯১ টাকা |
১৯ বছর | ১৮৩ টাকা | ৫৪৫ টাকা | ১০৮০ টাকা |
২০ বছর | ১৯৮ টাকা | ৫৯০ টাকা | ১১৬৯ টাকা |
২১ বছর | ২১৫ টাকা | ৬৪১ টাকা | ১২৬৯ টাকা |
২২ বছর | ২৩৪ টাকা | ৬৯৭ টাকা | ১৩৮১ টাকা |
২৩ বছর | ২৫৪ টাকা | ৫৭৫ টাকা | ১৪৯৯ টাকা |
2৪ বছর | ২৭৭ টাকা | ৮২৬ টাকা | ১৬৩৫ টাকা |
২৫ বছর | ৩০১ টাকা | ৮৯৭ টাকা | ১৭৭৬ টাকা |
২৬ বছর | ৩২৭ টাকা | ৯৭৫ টাকা | ১৯৩০ টাকা |
২৭ বছর | ৩৫৬ টাকা | ১০৬১ টাকা | ২১০১ টাকা |
২৮ বছর | ৩৮৮ টাকা | ১১৫৬ টাকা | ২২৯০ টাকা |
২৯ বছর | ৪২৩ টাকা | ১২৬১ টাকা | ২৪৯৬ টাকা |
৩০ বছর | ৪৬২ টাকা | ১৩৭৭ টাকা | ২৭২৭ টাকা |
৩১ বছর | ৫০৪ টাকা | ১৫০২ টাকা | ২৯৭৪ টাকা |
৩২ বছর | ৫৫১ টাকা | ১৬৪২ টাকা | ৩২৫২ টাকা |
৩৩ বছর | ৬০২ টাকা | ১৭৯৪ টাকা | ৩৫৫৩ টাকা |
৩৪ বছর | ৬৫৯ টাকা | ১৯৬৪ টাকা | ৩৮৮৯ টাকা |
৩৫ বছর | ৭২২ টাকা | ২১৫২ টাকা | ৪২৬১ টাকা |
৩৬ বছর | ৭৯২ টাকা | ২৩৬০ টাকা | ৪৬৭৪ টাকা |
৩৭ বছর | ৮৭০ টাকা | ২৫৯৩ টাকা | ৫১৩৪ টাকা |
৩৮ বছর | ৯৫৭ টাকা | ২৮৫২ টাকা | ৫৬৪৮ টাকা |
৩৯ বছর | ১০৫৪ টাকা | ৩১৪১ টাকা | ৬২২০ টাকা |
মাসে ৫০০০ টাকা পেনশনের জন্য কিস্তির পরিমাণ –
অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স | মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ | অর্ধ বার্ষিক কিস্তির পরিমাণ |
---|---|---|---|
১৮ বছর | ২১০ টাকা | ৬২৬ টাকা | ১২৩৯ টাকা |
১৯ বছর | ২২৪ টাকা | ৬৭৯ টাকা | ১৩৪৬ টাকা |
২০ বছর | ২৪৮ টাকা | ৭৩৯ টাকা | ১৪৬৪ টাকা |
২১ বছর | ২৬৯ টাকা | ৮০২ টাকা | ১৫৮৮ টাকা |
২২ বছর | ২৯২ টাকা | ৮৭০ টাকা | ১৭২৩ টাকা |
২৩ বছর | ৩১৮ টাকা | ৯৪৮ টাকা | ১৮৭৭ টাকা |
২৪ বছর | ৩৪৬ টাকা | ১০৩১ টাকা | ২০২৪ টাকা |
২৫ বছর | ৩৭৬ টাকা | ১১২১ টাকা | ২২১৯ টাকা |
২৬ বছর | ৪০৯ টাকা | ১২১৯ টাকা | ২৪১৪ টাকা |
২৭ বছর | ৪৪৬ টাকা | ১৩২৯ টাকা | ২৬৩২ টাকা |
২৮ বছর | ৪৮৫ টাকা | ১৪৪৫ টাকা | ২৮৬৩ টাকা |
২৯ বছর | ৫২৯ টাকা | ১৫৭৭ টাকা | ৩১২২ টাকা |
৩০ বছর | ৫৭৭ টাকা | ১৭২০ টাকা | ৩৪০৫ টাকা |
৩১ বছর | ৬৩০ টাকা | ১৮৭৮ টাকা | ৩৭১৮ টাকা |
৩২ বছর | ৬৮৯ টাকা | ২০৫৩ টাকা | ৪০৬৬ টাকা |
৩৩ বছর | ৭৫২ টাকা | ২২৪১ টাকা | ৪৪৩৮ টাকা |
৩৪ বছর | ৮২৪ টাকা | ২৪৫৬ টাকা | ৪৮৬৩ টাকা |
৩৫ বছর | ৯০২ টাকা | ২৬৮৮ টাকা | ৫৩২৩ টাকা |
৩৬ বছর | ৯৯০ টাকা | ২৯৫০ টাকা | ৫৮৪৩ টাকা |
৩৭ বছর | ১০৮৭ টাকা | ৩২৩৯ টাকা | ৬৪১৫ টাকা |
৩৮ বছর | ১১৯৬ টাকা | ৩৫৬৪ টাকা | ৭০৫৮ টাকা |
৩৯ বছর | ১৩১৮ টাকা | ৩৯২৮ টাকা | ৭৭৭৮ টাকা |
উপসংহার ~
এই নিবন্ধের মধ্যে অটল পেনশন যোজনা (Atal Pension Yojana) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই প্রকল্পের সুবিধা, অসুবিধা, অবসর জীবনে মাসে কতো টাকা পেনশন দেয়? কিভাবে আবেদন করতে পারবেন? করা করা আবেদন করতে পারবেন? মাসে কত টাকা কিস্তি জমা করতে হবে? কিস্তি জমা না করলে কি হবে? এই সব বিষয়ে উপরে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হয়েছে।
এই ধরনের অর্থনীতি সম্পর্কিত তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের টেলিগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হন 👇
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ | Join Us |
আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপ | Join Us |
আমাদের ফেসবুক পেজ | Follow Us |
Google নিউজে ফলো করুন | Follow Us |
F.A.Q.
অটল পেনশন যোজনা (Atal Pension Yojana) কী?
অটল পেনশন যোজনা (Atal Pension Yojana) ভারত সরকারের একটি প্রকল্প, এতে নিম্ন আয় সম্পন্ন ব্যাক্তিদের ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হলে প্রতিমাসে পেনশন দেওয়া হয়।
অটল পেনশন যোজনায় মাসে কত টাকা পেনশন পাবো?
অটল পেনশন যোজনায় প্রতিমাসে ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত পেনশন পাবেন।
কতো বছর বয়স পর্যন্ত অটল পেনশন যোজনায় আবেদন করতে পারবো?
১৮ বছর থেকে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত অটল পেনশন যোজনায় আবেদন করতে পারবেন।
অটল পেনশন যোজনার ফর্ম কোথায় পাবো?
যেকোনো স্বীকৃত ব্যাঙ্কের শাখায় গিয়ে অটল পেনশন যোজনার ফর্ম সংগ্রহ করতে পারেন।
I will take one piece for 4000 taka
Tell me how to take this installment. We want to take this installment
প্রতিবন্ধী সাহায্য লাগবে01313233288নগদ
10000taka my Nagad acont 01999142327
10000taka my Nagad acont 01924610276
10000taka my Nagad acont 01723553792
Uttam Tudu