শেয়ার বাজার মিউচুয়াল ফান্ড পোস্ট অফিস স্কিম ব্যাঙ্ক স্কিম ক্রেডিট কার্ড ডিমেট অ্যাকাউন্ট ইন্সুরেন্স FD ক্যালকুলেটর

নোটের মধ্যে কালো রঙের এই দাগগুলো থাকে কেনো? জেনেনিন এই দাগগুলোর আসল অর্থ।

Photo of author

By Anjan Mahata

গ্রুপে যুক্ত হনচ্যানেলে যুক্ত হন

মুদ্রা, দৈনন্দিন জীবন চলাচলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে থাকে। মুদ্রা ছাড়া সবকিছুই অচল। যে কোনো ছোট খাটো লেনদেন থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসা বাণিজ্য করার ক্ষেত্রেও মুদ্রা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। আগে কার সময় লেনদেনের ক্ষেত্রে বিনিময় প্রথার প্রচলন ছিল। তারও পরে বিভিন্ন ধাতুর মুদ্রা যেমন রৌপ মুদ্রা, স্বর্ণ মুদ্রার প্রচলন ছিল। তবে আজ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই কাগজী মুদ্রার প্রচলন রয়েছে।

দেশে প্রচলিত মুদ্রা ও কয়েন সমূহ

বিভিন্ন দেশে মুদ্রার মূল্য থেকে শুরু করে মুদ্রার ধরন আলাদা আলাদা। নামের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিভিন্ন নাম। ভারতের মুদ্রার নাম রুপী। ভারতে বর্তমানে দুই ধরণের মুদ্রার প্রচলন রয়েছে। যেমন কয়েন এবং নোট। বাজারে ১ রুপি, ২ রুপি, ৫ রুপি, ১০ রুপি ইত্যাদি কয়েন যেমন পাওয়া যায়। তেমনই ১০ টাকা, ২০০ টাকা, ১০০ টাকা, ৫০০ টাকার নোটের প্রচলন রয়েছে।

কোন কোন নোটে এই দাগগুলো দেখতে পাবেন?

আপনি যদি ভারতীয় হয়ে থাকেন, তাহলে নোট কখনো না কখনো হাতে পেয়েছেন। জানেন নিশ্চই ভারতীয় নোটগুলি দেখতে কেমন হয়। ভারতে বিভিন্ন প্রকারের নোট রয়েছে। তবে অনেকেই জানেন না ভারতীয় নোটের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট রয়েছে। ৫০, ১০০, ২০০ কিংবা ৫০০ রুপির নোট দিয়ে লেনদেন করার সময় নিশ্চই খেয়াল করেছেন নোটের দুই দিকে কিছু তির্যক রেখা বা লাইন থাকে। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি কেন এই তির্যক রেখাগুলি নোটে দেওয়া হয়েছে?

অবশ্যই পড়ুন » ATM থেকে টাকা তোলার সময় ছেঁড়া নোট বা জাল নোট বেরোলে কি করবেন দেখুন

নোটের মধ্যে এই দাগ গুলো থাকে কেনো

আপনি যদি ভারতীয় নোট গুলি মনোযোগ সহকারে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন। নোটের দুই পাশে থাকা এই তির্যক রেখাকে আসলে ‘ব্লিড লাইন’ বলা হয়। ব্লিড লাইন ব্রেইল পদ্ধতিতে বানানো। এই লাইনগুলি অন্ধ্র ব্যাক্তিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই লাইন স্পর্শ করে যাতে অন্ধ্র ব্যাক্তিরা সহজেই নোটকে চিহ্নিত করতে পারে, সে জন্য এই বিশেষ পদ্ধতি বা রেখা ভারতীয় নোটে দেখতে পাওয়া যায়।

ভারতের পুরানো ১০০, ৫০০, ১০০০ টাকার নোট গুলিতেও ব্রেইল মার্ক দেওয়া থাকতো। ২০১৬ সালের পর ভারতের বাজারে যে নতুন নোট আনা হয়, সেখানে ব্লিড লাইন দেওয়া শুরু হয়েছে। ১০০ টাকার নোটে ৪টি লাইন, ২০০ টাকার নোটে ৪টি লাইনের মাঝে দুটি শূন্য, একই ভাবে ৫০০ টাকার নোটে ৫টি লাইন বর্তমান। অন্ধ ব্যাক্তি এই লাইনগুলি আঙ্গুল দিয়ে স্পর্শ করে নোট সহজেই চিহ্নিত করতে পারে। এই দাগ গুলো থেকে আপনি জাল নোট শনাক্ত করতে পারবেন। এছাড়াও আর কি কি ভাবে জাল নোট শনাক্ত করবেন নীচের প্রতিবেদনটি থেকে দেখেনিন।

অবশ্যই পড়ুন » জাল নোট চেনার উপায়! জাল নোট এবং আসল নোটের মধ্যে পার্থক্য, এই বৈশিষ্ট্য গুলি অবশ্যই দেখুন

এই ধরনের অর্থনীতি সম্পর্কিত তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন 👇

আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপJoin Us
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলFollow Us
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলJoin Us
আমাদের ফেসবুক পেজFollow Us
Google নিউজে ফলো করুনFollow Us

Leave a Comment